রাঙামাটিতে ছাত্র অধিকার পরিষদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

রাঙামাটি প্রতিনিধি: পার্বত্য জেলা রাঙামাটিতে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের ৭ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে। সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে রাঙামাটি ডিপ্লোমা ইন্সটিটিউট মিলানায়তনে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের উদ্যোগে বর্ণাঢ্য র্যালি ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে ৭ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন করা হয়। তারুণ্যের দীপ্ত শপথ, সংগ্রামের অনুপ্রেরণা ও অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াইকে সামনে রেখে এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে। এতে রাঙামাটি জেলা কমিটির আহবায়ক ওয়াহিদুজ্জামান রোমান এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন ছাত্র অধিকার পরিষদ চট্টগ্রাম বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক লোকমান হোসেন। জেলা কমিটির সদস্য সচিব হাসান হাবিবের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন, জেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি শহিদুল ইসলাম শাফি,
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন জেলা কমিটির সভাপতি হোসেন মল্লিক, জেলা গণঅধিকার পরিষদের সমন্বয়ক বিপিন চাকমা, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী কামাল হোসেন ও এস এম বাশার প্রমুখ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে লোকমান হোসেন বলেন, বর্তমানে আমরা যে সুফল পাচ্ছি ২০১৮ সালেই বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ সেই বীজ রোপন করেছিল। ২০১৮ সালে কোটা সংস্কারের বীজ রোপন করে দেওয়া থেকেই ২০২৪ সালে এসে আমরা ফ্যাসিস্ট সরকারকে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করতে পেরেছি। কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকেই বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের জন্ম। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সংগঠনটি তারুণ্যের শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করে অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।
ঐতিহাসিক কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করা বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ। তিনি আরও বলেন, পাহাড়ে আমরা অনেকগুলো জাতি-গোষ্ঠী বসবাস করি। এই পাহাড়ে যতগুলো সম্প্রদায় রয়েছে সকলের সাথে আমাদের সু-সম্পর্ক। আমরা সকল জাতি-গোষ্টি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নিয়ে একত্রিত হয়ে জীবনযাপন করছি। তাহলে কোন কুচক্রী মহল পাহাড়কে নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে! পাহাড়ের পরিবেশ অস্থিতিশীল করতে সর্বাঙ্গে- সর্বাজ্ঞে চেষ্টা করে যাচ্ছে, তাদেরকে খোঁজে বের করতে হবে। আমাদের সংগঠনে সকল সম্প্রদায়ের ব্যাক্তি রয়েছে। আমাদের সংগঠন অস্প্রদায়িক চেতনার সংগঠন। আমরা চাই সকলে একসাথে মিলে-মিশে এই পার্বত্য অঞ্চলে একসাথে বসবাস করতে।
ইসলামী ছাত্র আন্দোলন জেলা কমিটির সভাপতি হোসেন মল্লিক, জেলা গণঅধিকার পরিষদের সমন্বয়ক বিপিন চাকমা, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী কামাল হোসেন ও এস এম বাশার প্রমুখ। প্রধান অতিথির বক্তব্যে লোকমান হোসেন বলেন, বর্তমানে আমরা যে সুফল পাচ্ছি ২০১৮ সালেই বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ সেই বীজ রোপন করেছিল। ২০১৮ সালে কোটা সংস্কারের বীজ রোপন করে দেওয়া থেকেই ২০২৪ সালে এসে আমরা ফ্যাসিস্ট সরকারকে বাংলাদেশ থেকে বিতাড়িত করতে পেরেছি। কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকেই বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের জন্ম। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই সংগঠনটি তারুণ্যের শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করে অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।
ঐতিহাসিক কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে যাত্রা শুরু করা বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ। তিনি আরও বলেন, পাহাড়ে আমরা অনেকগুলো জাতি-গোষ্ঠী বসবাস করি। এই পাহাড়ে যতগুলো সম্প্রদায় রয়েছে সকলের সাথে আমাদের সু-সম্পর্ক। আমরা সকল জাতি-গোষ্টি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নিয়ে একত্রিত হয়ে জীবনযাপন করছি। তাহলে কোন কুচক্রী মহল পাহাড়কে নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে! পাহাড়ের পরিবেশ অস্থিতিশীল করতে সর্বাঙ্গে- সর্বাজ্ঞে চেষ্টা করে যাচ্ছে, তাদেরকে খোঁজে বের করতে হবে। আমাদের সংগঠনে সকল সম্প্রদায়ের ব্যাক্তি রয়েছে। আমাদের সংগঠন অস্প্রদায়িক চেতনার সংগঠন। আমরা চাই সকলে একসাথে মিলে-মিশে এই পার্বত্য অঞ্চলে একসাথে বসবাস করতে।



সংবাদের আলো বাংলাদেশ সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।