‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা


সংবাদের আলো ডেস্ক: জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় আয়োজিত ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা।
মঙ্গলবার (0৫ আগস্ট) বিকাল থেকে বিভিন্ন রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে যোগ দেন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা।
তাদের মধ্যে রয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম প্রমুখ।
জানা যায়, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ, নজরুল ইসলাম খান, মির্জা আব্বাস ও ড. আব্দুল মঈন খান যোগ দিয়েছেন।
ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরের নেতৃত্বে জামায়াতের প্রতিনিধি দল যোগ দিয়েছেন অনুষ্ঠানে। আর ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীমের নেতৃত্বে তিন সদস্যের দল অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন।
এ ছাড়া গণসংহতি আন্দোলনের জুনায়েদ সাকিসহ ১২ দলীয় জোটের নেতারা যোগ দিয়েছেন।
এদিকে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। রাত ৮টা ২০ মিনিটে বাংলাদেশ টেলিভিশন, বিটিভি নিউজ ও বাংলাদেশ বেতারে ভাষণটি একযোগে সম্প্রচার করবে।
দিবসটি উপলক্ষে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে ‘জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা’র মূল মঞ্চ, সাউন্ড ও লাইটিং সিস্টেমের প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করা হলে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় থাকবে বিশেষ ড্রোন শো এবং রাত ৮টায় থাকবে ব্যান্ডদলের পরিবেশনা।
২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের একটি দলিল হলো ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’। বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের মতামত নিয়ে এটি চূড়ান্ত করেছে সরকার। এ ঘোষণাপত্রের রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতির বিষয়ে দলগুলো সম্মত হয়েছে।
সংবাদের আলো বাংলাদেশ সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।