
ছোট ছেলে মাত্র ১২ বছর বয়স সপ্তম শ্রেনীতে পড়ে। আমি পাহাড়ে জুম চাষ করে যেভাবে পারি খেয়ে-না খেয়ে দিন কাটাই তাদের পড়াশোনা খরচ চালাই। মেয়ের চিকিৎসার জন্য এত টাকা আমি কোথায় পাব? আমার মেয়েকে বাঁচাতে সবাই এগিয়ে আসুন—এটাই আমার আকুল আবেদন।" নানিয়ারচর বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তপন কান্তি চাকমা বলেন, "পারমী আমাদের বিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্রী। তার পরিবারের আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমরা চেষ্টা করছি বিভিন্ন পেশার মানুষের কাছে সাহায্যের আবেদন জানাতে। সবাই মিলে একটু সাহায্য করলে পারমী আবার স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারবে।"চিকিৎসকদের মতে,পারমীর একটি হাত ভেঙে গেছে,মুখের ডান পাশের চোয়ালের হাড় ভেঙে গেছে,শরীরের বিভিন্ন অংশে গুরুতর আঘাত রয়েছে।
চিকিৎসার জন্য আনুমানিক ৩.৫ লাখ টাকা প্রয়োজন, যা দরিদ্র পরিবারটির পক্ষে বহন করা একেবারেই অসম্ভব। তার বাবা ও বড় ভাই নেই বিধায় আমরা দেখাশোনায় রয়েছি। এ বিষয়ে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান সুপম চাকমা জানায়:-পারমী চাকমার মর্মান্তিক দূর্ঘটনায় আমরা খুবই ব্যথিত হয়েছি,সে আমার জানামনে খুবই মেধাবী একটি মেয়ে,তার বাবা নেই তার মা কৃষি কাজ করে সংসার চালান এমতাবস্থায় তাদের পাশে ইউনিয়ন পরিষদ ও এলাকাবাসী সামর্থ্যনুযায়ী চেস্টা চালিয়ে যাচ্ছি। যোগাযোগে:- পারমীর মাসি-নিকু চাকমা 01889-765602 নানিয়ারচর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তপন কান্তি চাকমা 01553241686।
সংবাদটি শেয়ার করুন।
Copyright © 2025 সংবাদের আলো. All rights reserved.